শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহীতে হাতুড়ির টুং টাং শব্দে মুখর কামার পাড়া

রাজশাহীতে হাতুড়ির টুং টাং শব্দে মুখর কামার পাড়া

রাজশাহীতে হাতুড়ির টুং টাং শব্দে মুখর কামার পাড়া
রাজশাহীতে হাতুড়ির টুং টাং শব্দে মুখর কামার পাড়া

স্টাফ রিপোর্টার: কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় পার করছেন কামারা। ঘামছে কামার, পুড়েছে লোহা; তৈরি হচ্ছে ছুরি-বঁটি-দা। তাই ভাঁতির ফাঁসফুস আর হাতুড়ি পেটার টুং টাং শব্দে মুখর কামারশালাগুলো।

গত সপ্তাহখানেক ধরে এমন ব্যস্ততা বেড়েছে রাজশাহী মহানগরী সহ কাটাখালী পৌরসভা ও উপজেলার একাধিক কামারের দোকানে। তবে করোনাকালে ক্রেতা সমাগম না থাকায় কামারদের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

মঙ্গলবার সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, পৌরসভার অধিকাংশ বাজারে কর্মকাররা পশুর মাংস কাটাকাটি আর চামড়া ছড়ানোর কাজে ব্যবহৃত, ছুরি, বঁটি, চাকু ও দাসহ কিছু ধারালো জিনিস তৈরিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তারা । দিবা-রাত লোহা পিটিয়ে ধারালো অস্ত্র সামগ্রী তৈরিতে দম ফেলার সময় পাচ্ছেন না। তবে এসব অস্ত্র তৈরিতে আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি। সেকেলে পুরনো নিয়মেই চলছে আগুনে পুড়ে লোহা হতে ধারালো মাংসকর্তন সামগ্রী তৈরির কাজ।

এ ক্ষেত্রে লোহার মানভেদে স্প্রিং লোহা ৫০০ টাকা ও নরমাল ৩০০ টাকা। পশুর চামড়া ছাড়ানো ছুরি ১৫০-২০০ টাকা, ২৫০-৩০০ টাকা, বঁটি সাড়ে ৩৫০-৪০০ টাকা এবং পশু জবাইয়ের ছুরি ৫০০-১০০০ হাজার টাকায় বিক্রি হয় বলে জানান কামাররা। এ ছাড়া বিভিন্ন সাইজের, ছুরি লোহার ওজনের ওপর ভিত্তি করেও বিক্রি করা হচ্ছে। ছোট ছুরি থেকে শুরু করে বড় ছুরি, ধামায় শান দেওয়ার জন্য কাজের গুণাগুণের ওপর ভিত্তি করে ৪০-১৮০ টাকা পর্যন্ত, ছুরি ৫০-৮০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে।

কোরবানির পশুর কাটার জন্য কাটাখালি বাজারে দা, ছুরি মেরামত করতে আসা আবু হেনা মোস্তফা জামান বলেন, করোনা মহামারীর কারনে কামারদের কাছে ক্রেতা কাস্টমার সমাগম আগের ঈদের তুলনায় অনেক কম। আর তাই কামাররা মেরামতি কাজের মূল্য বেশি নিচ্ছেন। তবে তার কেন অভিযোগ নাই।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply